Search Engine Optimization কি?

Posted by Stanford International School On Tuesday, October 21, 2014 0 comments

আমাদের এইবারের আলোচনা হোল ইন্টারনেট জগতের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে; আর সেটা হোল সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন । এক কথায় বলতে গেলে যাহা ছাড়া ইন্টারনেট জগত বিবর্ণ বা শূন্য। আমি চেষ্টা করেছি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে বিস্তারিত বিষয়টিকে সহজ ভাবে উপস্থাপন করতে। এবং ধারবাহিক ভাবে ধাপে ধাপে আমরা সম্পূর্ণ বিষয়টিকে রপ্ত করার চেস্টা করবো। আশা করি সঙ্গে থাকবেন।

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন কি?

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন বা এক কথায় এস ই ও সন্মন্ধে জানার পূর্বে আমি একটু পরিষ্কার করে বলি যে, আগে আমাদের জানতে হবে সার্চ ইঞ্জিন টা কি অথবা এর কাজ কি?

সার্চ ইঞ্জিন হোল সেই মাধ্যম যাহার মাধ্যমে আমরা অনলাইনে লক্ষ কোটি তথ্যের মধ্য থেকে খুব সহজে মাত্র একটি শব্দ অথবা বাক্যের মাধ্যমে আমাদের কাঙ্ক্ষিত বিশয় টি খুঁজে পাই। ইহার কাজ ই হোল আমাকে আমার কাঙ্ক্ষিত তথ্য খুঁজে দেওয়া। সরল ভাষায় এটাই হয়তো এর মূল ব্যাখ্যা।

এবং সার্চ ইঞ্জিন বলতে আমরা যেটা অথবা যাকে চিনবোঃ

www.google.com
www.yahoo.com
www.bing.com

এছারাও বর্তমানে আরও অনেক সার্চ ইঞ্জিন আছে। তবে Giant বলতে যাদের বুঝি আমাদের মূল বিষয় বস্তু গুলো ঠিক তাদের কে ঘিরেই।

যাই হোক; সার্চ ইঞ্জিন এর কাজটা হয়তো কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। এখন বিষয় টা হোল অপ্টিমাজেশন। ইহাকে একটু বিস্তারিত ভাবেই বলতে হবে তা না হলে কর্তাকে অবহেলা করা হবে।

আসলে আমরা যে সার্চ ইঞ্জিন সমুহ ব্যাবহার করি সেটা শুধু কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পেতেই নয়; বরং সবচাইতে উপযোগী ফলাফলটি পেতে। ইহার অর্থ সার্চ ইঞ্জিন আমাদেরকে সেই সমস্ত ফলাফল প্রদর্শন যে গুলো এক কথায় আমাদের কাঙ্ক্ষিত বিষয় সমুহ  যেই সমস্ত ওয়েব সাইটে সর্বাধিক তথ্য সহ আলোচিত অথবা উপস্থাপিত।

এবং সেই অনুযায়ী ইহা পর্যায় ক্রমিক ভাবে সঠিক গুনগত মানের ও বিষয় ভিক্তিক লিখিত শব্দ কে গুরুত্ব দিয়ে ফলাফল প্রদর্শন করে থাকে।

এখন কথা হল অপ্টিমাইজেশন!

হ্যাঁ ; কে না চায় তার পন্য অথবা সেবাটি সকলের পূর্বে গ্রাহকের কাছে পৌছাতে।  

সুতরাং এবার পালা প্রতিযোগিতার। যেই ব্যাক্তি তাহার পন্যটি সর্বাধিক বিস্তারিত ভাবে তাহার গ্রাহকের নিকট উপস্থাপন করবে গুগল, ইয়াহু অথবা বিং তাকেই সকলের নিকট সর্ব প্রথমে উপস্থাপন করবে।

বিষয়টি আসলেই এরকম।

এক কথায় সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন বলতে সার্চ ইঞ্জিনে নিজেকে, নিজের পন্য অথবা নিজের সেবাকে সর্ব প্রথমে পৌঁছানোর জন্য যে সমস্ত কাজ করা হয়; তাকেই সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন বলে।

আমরা আরও বিস্তারিত শিখব আগামী পর্বে। এবং ধাপে ধাপে সম্পূর্ণ বিষয়টিকে রপ্ত করে ফেলবো।

সঙ্গে থাকবেন আর যে কোন সমস্যায় কমেন্টে জানাবেন, চেষ্টা করবো সহজ সমাধান দিতে। 

 


ফটোশপ টিউটোরিয়াল এল সি ডি অরব শেপ তৈরি

Posted by Stanford International School On 0 comments

স্টেপ # ১)
সর্ব প্রথম আপনি একটি ৬০০ * ৬০০ পিক্সেল রেজুলেশনের নতুন ফাইল তৈরি করেন।
তবে ব্যাকগ্রাউন্ড অবশ্যই সাদা নিবেন।
নতুন একটি লেয়ার নেন এবং ইহার নাম দেন "এল সি ডি শেপ"।
এরপর ইলিপ্টিকাল মারকুই টুল টি নেন (Elliptical Marquee)।
এবং কি বোর্ড থেকে শিফট ও অল্টার ( Shift and Alt ) কি একসাথে চেপে ধরে নিচের ছবির মতন করে একটা গোলাকার শেপ তৈরি করেন।


  

স্টেপ # ২)
এবার বৃত্ত টি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় এডিত >> ফিল >>  কালার ( #ACBEDC)।

স্টেপ # ৩)
এবার সিলেক্ট থাকা অবস্থায় আরেকটি লেয়ার নেন এবং ইহার নাম দেন এল সি ডি শেডিং।
তারপর কি বোর্ড থেকে ডি বাটন টি চেপে কালার মোড ডিফল্ট মুডে সিলেক্ট করে নেন।
এবার এডিট >> স্ট্রোক >> ওয়াইডথ এ ৯ দেন; লোকেশন ইন্সাইড দিয়ে ওকে বাটন ক্লিক করেন।
নিচের ছবির মতন দেখতে পাবেন।


 স্টেপ # ৪)
 এবার এল সি ডি শেডিং লেয়ারে থাকা অবস্থায় ফিল্টার >> ব্লুর >> গসিয়ান ব্লুর সিলেক্ট করে ভাল্যু ৯ দিয়ে ওকে করেন।
লক্ষ্য রাখবেন বৃত্তটি যেন সিলেক্ট অবস্থায় থাকে।
এবার লেয়ারটির অপাসিটি কমিয়ে ২৮% দেন। নিচের ছবির মতন দেখাবে।


 স্টেপ # ৫)
এবার আমাদের যেটা করতে হবে সেটা হোল সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে শেপ টাকে একটু আলাদা ভাবে দেখাতে ইহার চারপাশে একটা ছোট খাট আকার তৈরি করতে হবে। আর এর জন্য যেটা করতে হবেঃ
প্রথমে কি বোর্ড থেকে কন্ট্রোল কি টি চেপে ধরে লেয়ারটির উপরে একবার ক্লিক করেন।
তারপর নতুন লেয়ার নেন এবং ইহার নাম দেন স্ট্রোক।  
এবার এডিট >> স্ট্রোক >> এবং ভ্যালু ২ দেন ও ওকে চাপুন।
এরপর লেয়ারটির অপাসিটি দেন ৩২%।

 স্টেপ # ৬)
এবার আরেকটি লেয়ার নেন এবং নাম দেন অরব গ্লো।
লেয়ার ব্লেন্ডিং মোড নির্বাচন করেন >> কালার ডজ।
এবং লেয়ার ফিল এ ২১% মান দেন। (অপাসিটি এর নিচে পাবেন লেয়ার ফিল)

এবার পেইন্ট ব্রাস  ( Paintbrush ) টুল টি সিলেক্ট করেন। এবং অপশন বার থেকে ( উপরের স্ক্রিনে পাবেন) এয়ার ব্রাস  ( Airbrush ) এ ক্লিক করেন।

 কি বোর্ড এ আবার ডি চাপুন কালার মোড কে ডিফল্ট করার জন্য এবং পরবর্তীতে এক্স চাপুন ফোরগ্রাউন্ড কালার কে সাদা করার জন্য।

এবার ব্রাস সাইজ করবেন ৫৫০ পিক্সেল; হার্ডনেছ ০%; ফ্লো ৪০%।
এবার নিচের ছবির মতন করে ব্রাস টিকে বৃত্ত টির নিচের এক তৃতীয়া অংশে ধরে ২/৩ বার ক্লিক করে কিছুটা সাদা হাই লাইটস দিবেন।



একটু খেয়াল করে দেখবেন যেন আউটপুট টা এমন হয় নিচের মতন।



স্টেপ # ৭)
এবার কাজ হল কিছুটা হাই লাইটস তৈরি করা। যাহার জন্যঃ
আরেক টি নতুন লেয়ার নিব এবং নাম দিব হাই লাইটস।

চলবে . . . . . . . .  আজ আর পারছি না।
 


ফটোশপ টিউটোরিয়াল স্মুথ মেটাল শেপ তৈরি

Posted by Stanford International School On Monday, October 20, 2014 0 comments

স্টেপ # ১)
প্রথমে আপনি এক টি ৬০০ * ৬০০ পিক্সেল রেজুলেশনের নিউ ফাইল নেন।
একটা নতুন লেয়ার নিয়ে নিবেন।
তারপর কালার প্যালেট থেকে ফোরগ্রাউন্ড কালার হিসেবে #e6e6e6 নেন।
এরপর ব্রাস টুল টি সেলেক্ট করেন এবং নিচের মতন করে একটি শেপ তৈরি করেন।












স্টেপ # ২)
এবার আপনাকে লেয়ার স্টাইল দিতে হবে।
তার জন্য আপনি লেয়ার >> লেয়ার স্টাইল >> ইনার গ্লো তে ক্লিক করেন।
তারপর নিচের ছবির মতন ভ্যালু দেন।


 স্টেপ # ৩)
এবার ইনার শ্যাডো তে ক্লিক করে নিচের ছবির মতন ভ্যালু দেন।



 স্টেপ # ৪)
এবার গ্র্যাডিয়েন্ট ওভারলে তে ক্লিক করে নিচের ছবির মতন ভ্যালু দেন।


স্টেপ # ৫)
 এবার স্যাটিন এ ক্লিক করে নিচের ছবির মতন ভ্যালু দেন।


ব্যাস আপনি একটা স্মুথ মেটাল শেপ তৈরি করে ফেলেছেন। এবার এটা সেভ করতে হবে নতুন লেয়ার স্টাইল হিসেবে।
তার জন্য আপনাকে নিউ লেয়ার স্টাইল এ ক্লিক করতে হবে এবং অবশেষে ওকে বাটন এ ক্লিক করে স্টাইল উইন্ডো থেকে বের হয়ে আসেন।

আপনার কাজটিকে স্মুথ মেটাল শেপ নামে সেভ করেন পি এস ডি এবং পি এন জি মোডে।

ধন্যবাদ ভালো থাকবেন। এবং বুঝতে কোন সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন; আপনাকে আরও বিস্তারিত রূপে সাহায্য করার চেষ্টা করবো।

দেখা হবে আগামী পর্বে ।


কমান্ড লাইন টুলস দিয়ে প্রজেক্ট তৈরী করুন (পর্ব- ৬)

Posted by Stanford International School On Friday, October 17, 2014 0 comments

কমান্ড লাইন টুলস দিয়ে প্রজেক্ট তৈরী করুন

আপনি যদি ADT দিয়ে Eclipse IDE ব্যবহার না করে থাকেন, তাহলে আপনি এর পরিবর্তে কমান্ড লাইন থেকে SDK tools ব্যবহার করে আপনার প্রজেক্ট তৈরী করতে পারেন:

১. অ্যান্ড্রয়েড SDK's tools এর অভ্যন্তরের ডিরেক্টরিস পরিবর্তন করুন
২. যা করতে হবে:

Android list targets
* এটা অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্মের একটি তালিকা তৈরী করে দিবে যা আপনি আপনার সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট টুল (SDK) এর জন্য ডাউনলোড করেছিলেন। প্লাটফর্মটি খুজে নিন যার বিপরীতে আপনি আপনার অ্যাপ কম্পাইল করতে চান। টার্গেট আইডির একটা নোট তৈরী করুন। আমাদের পরামর্শ হচ্ছে আপনি যথাসম্ভব সবচেয়ে আপডেট ভার্সন কে নির্বাচিত করুন। আপনি এখনও পুরাতন ভার্সনকে সাপোর্ট করতে পারে এমন অ্যাপ তৈরী করতে পারেন, কিন্তু এই সেটিং এর লক্ষ্য হওয়া উচিত যাতে এটা নতুন ভাসার্নেও কাজ করে এবং সর্বশেষ ভার্সানের ডিভাইসেও এই অ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য অন্তর্ভুক্ত করে দেয়া উচিত।

আপনি যদি দেখেন যে কোন টার্গেট লিস্টেড না, তাহলে আপনাকে অ্যান্ড্রয়েড এসডিকে ম্যানেজার টুল ব্যবহার করে এটা ইনস্টল করতে হবে। দেখুন Adding Platforms and Packages: (http://developer.android.com/sdk/installing/adding-packages.html)।

৩. যা করতে হবে:

android create project --target --name MyFirstApp \
--path /MyFirstApp --activity MainActivity \
--package com.example.myfirstapp  

টার্গেট তালিকা থেকে একটা আইডির সাথে এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপন করে নিন (পূর্ববর্তী ধাপ থেকে) এবং যে লোকেশনে আপনার অ্যান্ড্রয়েড প্রজেক্ট সেভ করতে চান সেই সেই লোকেশন এখানে প্রতিস্থাপন করুন।

আপনার অ্যান্ড্রয়েড প্রজেক্ট এখন কিছু ডিফল্ট কনফিগারেশন দিয়ে সেট আপ হয়েছে এবং আপনি এখন আপনার অ্যাপ তৈরীর জন্য কাজ শুরু করতে পারেন। পরবর্তী অনুশীলনীতে যান।

পরামর্শ*: আপনার PATH এনভায়রনমেন্ট ভেরিয়েবল এ platform-tools/ এবং একই সাথে tools/ যোগ করুন


ইক্লিপস দিয়ে প্রজেক্ট তৈরী করা (পর্ব- ৫)

Posted by Stanford International School On 0 comments

ইক্লিপস দিয়ে প্রজেক্ট তৈরী করা

১. টুল বারের New ক্লিক করুন

২. উইন্ডোতে যা দেখা যাবে, সেখানে Android ফোল্ডার ওপেন করুন, Android Application Project নির্বাচন করুন, Next এ ক্লিক করুন

ফিগার ১. ইক্লিপস এ নতুন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ প্রজেক্ট উইজার্ড


৩. যে ফর্মটি আসবে তা পূরণ করুন:
  • Application Name হচ্ছে অ্যাপ এর নাম যেটা হারকারীদের নিকট দৃশ্যমান হবে. এই প্রজেক্টের জন্য এটার নাম দিন

  • Package Name হচ্ছে আপনার অ্যাপের প্যাকেজ নেমস্পেস (জাভা প্রোগ্রামিং লেঙ্গুয়েজ প্যাকেজগুলোর মতো একই নিয়ম মেনে চলতে হবে)। আপনার প্যাকেজের নাম অবশ্যই সম্পূর্ণ অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেমে যে সকল প্যাকেজ ইনস্টলড হয়েছে তার থেকে স্বতন্ত্র হতে হবে। এই কারনে সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম বা আপনার প্রকাশণী (পাবলিকেশন) পরিচয়ের যে ডোমিয়েন নাম আছে তা উল্টো করে ব্যবহার করেন। এই প্রজেক্টের জন্য আপনি "com.example.myfirstapp এই ধরনের কিছু একটা ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এই "com.example" নেমস্পেস দিয়ে আপনার অ্যাপ গুগলে প্রকাশ করতে পারবেন না।

  • Minimum Required SDK হচ্ছে অ্যান্ড্রযেডের সর্বনি¤œ সংস্করন যা আপনার অ্যাপ সাপোর্ট করে, এপিআই লেভেল ব্যবহার দির্দেশ করে। যত বেশী ডিভাইসকে সাপোর্ট করা সম্ভব তা করতে এটাতে সর্বনি¤œ ভার্সন বা সংস্করন সেট করা উচিত যা আপনার অ্যাপ অনুমোদন করে এর মূল (কোর) বৈশিষ্টগলো দিতে পারে। যদি আপনার অ্যাপের কোন ফিচার শুথুমাত্র অ্যান্ড্রয়েডের নতুন সংস্করনে সম্ভব হয় এবং এটা অ্যাপের কোর ফিচার সেটের জন্য ক্রিটিক্যাল না হয়, আপনি তখনই ফিচারটি চালু করতে পারবেন, যখন এই ভার্সনে এটা চালানো হবে যা এটাকে সাপোর্ট করবে। (যেভাবে ভিন্ন ভিন্ প্লাটফর্ম সংস্করণকে সাপোর্ট করা অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে) । এই প্রজেক্টের জন্য এই সেট ডিফল্ট ভ্যালুতে ছেড়ে দিন।

  • Target SDK অ্যান্ড্রয়েডের সর্বোচ্চ ভার্সন কে নির্দেশ করে (API Level ও ব্যবহার করে থাকে) যা দিয়ে আপনি আপনার অ্যাপলিকেশন পরীক্ষা করিয়ে নিতে পারেন।

    যখন এন্ড্রয়েডের নতুন কোন ভার্সন (সংস্করণ) আসবে, আপনার উচিত হবে নতুন ভার্সনে আপনার অ্যাপ পরীক্ষা করে নেয়া এবং নতুন প্লাটফর্ম বৈশিষ্টের সুবিধা নিতে এই সর্বশেষ এপিআই লেভেলের সাথে ম্যাচ করাতে এই ভ্যালু আপডেট করুন।

  • Compile With হচ্ছে প্লাটফর্ম ভার্সন যার বিপরীতে আপনি আপনার অ্যাপ কমপাইল করতে পারবেন। সর্বশেষ অ্যান্ড্রয়েড ভার্সানে এটা বাই ডিফল্ট সেট করা আছে যা আপনার এসডিকে তে পাবেন (এটা অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ অথবা এর চেয়ে বেশী হওয়া উচিত; আাপনার যদি এই ভার্সান না থাকে তাহলে অবশ্যই SDK Manager ব্যবহার করে এটা ইনস্টল করতে হবে) লিংক: http://developer.android.com/sdk/installing/adding-packages.html । আপনি এখনও আপনার অ্যাপ পুরাতন ভার্সনের জন্য তৈরী করতে পারেন, কিন্তু এই সেটিং এর লক্ষ্য হওয়া উচিত যাতে এটা নতুন ভাসার্নেও কাজ করে এবং সর্বশেষ ভার্সানের ডিভাইসেও এই অ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য অন্তর্ভুক্ত করে দেয়া উচিত।

  • Theme নির্দেশ করে আপনার অ্যাপে কাজ করানোর জন্য অ্যান্ড্রয়েড ইউজার ইন্টারফেস ষ্টাইল. আপনি এটাকে নিজের মতো করে কাজ করতে দিতে পারেন।
Next বাটনে ক্লিক করুন
৪. পরের স্ক্রিনে প্রজেক্ট এর আকৃতি দিতে, ডিফল্ট সিলেকশন কে সেভবেই রেখে Next বাটনে ক্লিক করুন*

৫. পরবর্তী স্ক্রিন আপনার অ্যাপের জন্য লঞ্চার আইকন তৈরী করতে সাহায্য করবে।
আপনি বিভিন্ন উপায়ে একটি আইকন এর ধরন নির্নয় করতে পারেন এবং টুলগুলো সকল স্ক্রিনের ঘনত্ব (ডেনজিটি) অনুসারে একটি আইকন তৈরী করতে পারে। আপনার অ্যাপ পাবলিশ করার আগে আপনার নিশ্চিত হওয়া উচিত যে Iconography ডিজাইন গাইড এ নির্দিষ্টভাবে যে সংজ্ঞা দেয়া আছে তার সাথে আপনার আইকন মেলে কিনা। ( লিংক: http://developer.android.com/design/style/iconography.html )
Next বাটনে ক্লিক করুন

৬. আপনার অ্যাপ তৈরী করা শুরু করতে আপনি একটা এ্যাক্টিভিটি টেমপ্লেট তৈরী করতে পারেন
এই প্রজেক্ট এর জন্য BlankActivity নির্বাচিত করুন এবং Next বাটনে ক্লিক করুন এখােেন যা যা যেভবে আছে সেভাবেই রাখুন এবং Finish বাটনে ক্লিক করুন

কিছু ডিফল্ট ফাইলের সাথে আপনার অ্যান্ড্রয়েড প্রজক্টের সেট আপ করা শেষ হয়েছে এখন আপনি আপনার অ্যাপ তৈররি কাজ শুরু করতে প্রস্তুত. পরবর্তী অনুশীলনীতে চলে যান:



অ্যান্ড্রয়েড প্রজেক্ট তৈরী করা

একটি অ্যান্ড্রয়েড প্রজেক্ট সকল ফাইল ধারন করে, যা আপনার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ এর জন্য সোর্স কোড গঠন করে। ডিফল্ট প্রজেক্ট ডিরেক্টরি এবং ফাইলের একটি সেটের সাথে একটি নতুন অ্যান্ডয়েড প্রজেক্ট শুরু করাটা অ্যান্ড্রয়েড এসডিকে টুলস সহজ করে দিয়েছে। এই অনুশীলনী আপনাকে দেখাবে কীভাবে একটি কমান্ড লাইন থেকে ইক্লিপস (এডিটি প্লাগিং সহ) বা এসডিকে টুলস ব্যবহার করে নতুন প্রজেক্ট শুরু করা যায়।

নোট: আপনার অ্যান্ড্রয়েড এসডিকে ইনস্টলড করে ফেলা উচিত, এবং আপনি যদি ইক্লিপস ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার ADT Plugin (21.0.0 সংস্করণ বা এর পরবর্তী সংস্করন) ইনস্টল করে ফেলা উচিত। আপনি যদি না করে থাকেন তাহলে এই অনুশীলনী শুরু করার পূবে Installing the Android SDK এই নির্দেশিকা অনুসরণ করা উচিত (লিংক:http://developer.android.com/sdk/installing/index.html )।



আপনার প্রথম অ্যাপ তৈরী করুন (পর্ব- ৩)

Posted by Stanford International School On 0 comments


আপনার প্রথম অ্যাপ তৈরী করুন

(http://developer.android.com/training/basics/firstapp/index.html)

অ্যান্ড্রয়েড এ্যাপলিকেশন ডেভেলপমেন্ট এ আপনাকে স্বাগতম!

এই ক্লাসে আপনি শিখবেন কীভাবে আপনার প্রথম অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ তৈরী করবেন। আপনি শিখতে পারবেন কীভাবে অ্যান্ড্রয়েড প্রজেক্ট করা যায় এবং অ্যাপ এর ডিবাগএবল সংস্করন পরিচালনা করা যায়। আপনি আরও শিখতে পারেন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডিজাইন করার কিছু মৌলিক ধারনা যার মধ্যে রয়েছে কীভাবে একটি সরল ইউজার ইন্টারফেস তৈরী করা যায় এবং ইউজার ইনপুট পরিচালনা করা যায়। এই ক্লাস শুরু করার পূর্বে আপনি নিশ্চিত হয়ে নিন যে ডেভেলপের পূর্ণ পরিবেশ তৈরী করা আছে, যেখানে দরকার:

১. অ্যান্ড্রয়েড এসডিকে (SDK) ডাউনলোড করা

২. ইক্লিপস এর জন্য অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার টুল (ADT) প্লাগিন ইনস্টল করা (আপনি যদি ইক্লিপস IDE ব্যবহার করে থাকেন)

৩. এসডিকে ম্যানেজার ব্যবহার করে সর্বশেষ এসডিকে টুলস এবং প্লাটফর্ম ডাউনলোড করুন

আপনি যদি ইতিমধ্যে এই কাজগুলো শেষ করে না থাকেন, তাহলে অ্যান্ড্রয়েড এসডিকে (Android SDK) (এই http://developer.android.com/sdk/index.html লিংক থেকে) ডাউনলোড করুন, নিম্নোক্ত ইনস্টল এর ধাপগুলো অনুসরণ করুন। আর আপনি যদি এই কাজ শেষ করে থাকেন তাহলে আপনি এই কাজ শুরু করার জন্য প্রস্তুত। এই ক্লাসে একটা টিউটরিয়াল ব্যবহার করা হবে যাতে ধীরে ধীরে একটা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ তৈরীর করে দেখানো হবে যেখানে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর মৌলিক ধারণাগুলি সম্পর্কে জানা যাবে, সুতরাং প্রতিটা ধাপ অনুসরন করা গুরুত্বপূর্ণ।
প্রথম পাঠ শুরু করা